দখিনের খবর ডেস্ক ॥ ফের ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়। পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে তৈরি হচ্ছে নিম্নচাপ। যা ঘূর্ণাবর্তে পরিবর্তিত হতে পারে বলেই মনে করা হচ্ছে। হাওয়া অফিস সূত্রের খবর, সুন্দরবনে আছড়ে পড়তে পারে এই ঘূর্ণিঝড়। তারপর অভিমুখ পরিবর্তন করে যেতে পারে বাংলাদেশে। কয়েকদিনের প্যাচপ্যাচে গরমে নাজেহাল কলকাতাবাসী। ঘরে থেকেও গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠছেন সকলে। এসবের মাঝেই ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। তবে জানানো হয়েছে, আগামী ২ দিন আরও ঊর্ধ্বমুখী হবে দক্ষিণবঙ্গের তাপমাত্রা। তাপমাত্রার পারদ পেরতে পারে ৩৯ ডিগ্রি। তবে শুক্রবার থেকে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বঙ্গে। অর্থাৎ মঙ্গলবার বৃষ্টিতে ভাসতে পারে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলি। দার্জিলিং, জলপাইগুড়িতে, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, মালদহে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। ২৩মে রবিবার আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড়। যার নাম ‘যশ’। এর জেরে চলতি মাসের শেষে প্রবল ঝড়, বৃষ্টির আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর তীব্রতা আমফানের থেকেও বেশি হতে পারে। কলকাতার আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের তরফে জানানো হয়েছে, অন্যবারের তুলনায় খানিকটা আগেই এবার বর্ষা প্রবেশ করবে দেশে। কেরলে বর্ষা প্রবেশ করার কথা চলতি মাসের শেষে। ১ জুন বর্ষা প্রবেশ করবে দেশে। বাংলায় বর্ষা ঢুকতে পারে ৮ জুন। উল্লেখ্য, সোমবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮.২ ডিগ্রি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি।
Leave a Reply